Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

অনলাইন পাসপোর্ট

 

welcome to bangladesh machine readable passport online application website

Please read the following guides in using this website: http://www.passport.gov.bd/

  • ১।সরকারি, আধাসরকারি, স্বায়ত্তশাষিত ও রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার স্থায়ীকর্মকর্তা/কর্মচারী, অবসরপ্রাপ্ত সরকারি চাকুরীজীবি ও তাদের নির্ভরশীলস্ত্রী/স্বামী এবং সরকারি চাকুরীজীবিগণের ১৫ (পনের) বৎসরের কম বয়সেরসন্তান, ৫ (পাঁচ)/১০ (দশ) বৎসরের অতিক্রান্ত, সমর্পণকৃত (সারেন্ডারড)দেরজন্য একটি ফরম ও অন্যান্যদের ক্ষেত্রে নতুন পাসপোর্টের জন্য ২ (দুই) কপিপূরণকৃত পাসপোর্ট ফরম দাখিল করতে হবে।
  • ২। অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৫ বছরেরকম) আবেদনকারীর ক্ষেত্রে আবেদনকারীর পিতা ও মাতার একটি করে রঙিন ছবি (৩০ x ২৫ মিঃমিঃ) আঠা দিয়ে লাগানোর পর সত্যায়ন করতে হবে।
  • ৩। জাতীয়পরিচয়পত্র অথবা জন্ম নিবন্ধন সনদ এবং প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিকটেকনক্যাল সনদসমূহের (যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ড্রাইভার ইত্যাদি)সত্যায়িত ফটোকপি।
  • ৪। যে সকল ব্যক্তিগণ পাসপোর্টের আবেদনপত্র ও ছবিপ্রত্যায়ন ও সত্যায়ন করতে পারবেন – সংসদ সদস্য, সিটি কর্পোরেশনের মেয়র, ডেপুটি মেয়র ও কাউন্সিলরগণ, গেজেটেড কর্মকর্তা, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়েরশিক্ষক, উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ও ভাইস চেয়ারম্যান, পৌরসভার মেয়র ও পৌরকাউন্সিলরগণ, বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক, বেসরকারি কলেজের অধ্যক্ষ, বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক, জাতীয় দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক, নোটারী পাবলিক ও আধাসরকারি/স্বায়ত্তশাসিত/রাষ্ট্রায়ত্ত সংস্থার জাতীয় বেতনস্কেলের ৭ম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের গ্রেডের কর্মকর্তাগণ।
  • ৫। প্রযোজ্য ক্ষেত্রে প্রাসঙ্গিক জিও (GO)/এনওসি(NOC) দাখিল করতে হবে।
  • ৬। কূটনৈতিক পাসপোর্ট লাভের যোগ্য আবেদনকারীগণকে পূরণকৃত ফরম ও সংযুক্তিসমূহ পররাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ে জমা দিতে হবে।
  • ৭।শিক্ষাগত বা চাকুরীসূত্রে প্রাপ্ত পদবীসমূহ (যেমন ডাক্তার, ইঞ্জিনিয়ার, ডক্টর, পিএইচডি ইত্যাদি) নামের অংশ হিসেবে পরিগণিত হবে না। ফরমের ক্রমিক নং৩ পূরনের ক্ষেত্রে, একাধিক অংশ থাকলে প্রতি অংশের মাঝখানে ১টি ঘর শূন্যরেখে পূরণ করতে হবে। আবেদনকারীর পিতা, মাতা, স্বামী/স্ত্রী মৃত হলেওতার/তাদের নামের পূর্বে ‘মৃত/মরহুম/Late’ লেখা যাবে না।
  • Fill the form correctly with all mandatory fields(*) and click the “Save” button.
  • On successful completion of first page, you will receive an email containing your Application ID and Password. Please preserve your Application ID and Password carefully for future print/view/modification of application.
  • To submit your application, click “submit” button. You are not allowed to modify anything after you click “submit”. You will also receive an “Online Application Form” in pdf format. You have to report to the Passport Office for providing biometric data along with a printed version of the Online Application form.
  • After submission, the system will assign you to your authorised Regional Passport Office. Your application shall remain valid for 15 days from the date of submission. Your record will be removed automatically by the system after 15 days.
  • If Acrobat reader is unavailable in your computer, then download acrobat reader from here.

I have read the above information and the relevant guidance notes.

আরনয় দালালদের হাতে পায়ে ধরা, আর নয় পাসপোর্ট করা নিয়ে হেনস্তা, কারণ  Machine Readable Passport এর  আবেদন এখন ঘরে বসে অনলাইনেই সারতে পারবেন !

মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট (এমআরপি) কি?
হাতে লেখা পাসপোর্ট-এর বদলে বাংলাদেশে সম্প্রতি চালু হয়েছে মেশিন রিডেবলপাসপোর্ট (এমআরপি)। দেশের বাইরে যেতে বা প্রবাসীদের দেশে ফেরার সময়এয়ারপোর্টের ভোগান্তি এড়াতেই চালু করা হয়েছে এই পাসপোর্ট। আন্তর্জাতিকবেসামরিক বিমান চলাচল সংস্থার (আইসিএও) নীতিমালা অনুযায়ী এবছরের এপ্রিলমাস থেকে মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট- সংক্ষেপে (এমআরপি) ও ভিসা চালুরবাধ্যবাধকতা করা হয়েছে। প্রচলিত পাসপোর্টের মতোই দেখতে নতুন এই এমআরপি।কেবল পার্থক্য হলো এই পাসপোর্টে থাকা তথ্য এয়ারপোর্টে থাকা কম্পিউটারপড়তে পারে । তবে, এপ্রিলে চালু করার বাধ্যবাধকতা থাকলেও যারা আগেরপাসপোর্ট ব্যবহার করছেন, তাঁদের পুরোনো পাসপোর্টেই চলবে ২০১৫ সাল পর্যন্ত।

কোথায় আবেদন করবেন?
এখন হতে MRP পাসপোর্টের জন্য আবেদন অনলাইনে করা যাবে। আর দালালের হাতেপায়ে ধরতে হবে না। শুধু অনলাইনে আবেদন করুন আর পাসপোর্ট অফিসে গিয়ে হাতেরছাপ দিয়ে আসুন। দেশে ও দেশের বাইরে ইন্টারনেট থেকে এই আবেদন করা যাবে।
অনলাইনে পাসপোর্ট আবেদনের ঠিকানাঃ

http://www.passport.gov.bd/

এই সুখবরটি ভাল লাগলে এবং প্রতিদিন এমন কিছু দরকারী তথ্য তরতাজা সংবাদ পাওয়ার জন্যpage টি লাইক করুন।

আগে যেভাবে পাওয়া যেত মেশিন রিডেবল পাসপোর্ট
হাতে লেখা পাসপোর্টের আবেদন ফরমের চেয়ে যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্টেরআবেদন ফরম কিছুটা ভিন্ন। আগের মতোই ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে ফরম সংগ্রহকরা যাবে। বহিরাগমন ও পাসপোর্ট অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটেই (www.dip.gov.bd) এই ফরম পাওয়া যাবে। এ ছাড়া ঢাকাসহ সারা দেশে ১০টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসথেকেও সংগ্রহ করা যাবে এই ফরম এবং বিনামূল্যেই। তবে, ওয়েবসাইটে প্রাপ্তএমআরপির আবেদন ফরমটি নামিয়ে প্রিন্ট করে তাতে হাতে লিখতে হয়। কম্পিউটারেটাইপ করে ফরম পূরণ করার সুযোগ নেই।

কী আছে নতুন আবেদনপত্রে
চার পৃষ্ঠার এ আবেদনপত্রে আবেদনকারীকে নাম, বাবার নাম, মার নাম, তাদেরপেশা, জাতীয়তা, জন্মস্থান, জন্ম তারিখ, জন্ম সনদপত্র নম্বর, জাতীয়পরিচয়পত্রের নম্বর, বর্তমান ও স্থায়ী ঠিকানা, যোগাযোগের তথ্য সরবরাহ করতেহবে। এসব তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করে আবেদনকারীকে নির্দিষ্ট জায়গায় স্বাক্ষরও তারিখ লিখতে হবে। এ ছাড়া আবেদনকারীকে একটি ৫৫ /৪৫ মিলিমিটার আকারেররঙিন ছবি (পাসপোর্ট সাইজ ছবি) ফরমে আঠা দিয়ে লাগানোর পর সত্যায়ন করতেহবে। এক্ষেত্রে, দুটি আবেদন ফরম পূরণ করে জমা দিতে হবে।

কারা সত্যায়িত করতে পারেন
আবেদন ফরমের সত্যায়ন করতে পারবেন- ১. সাংসদ ২. সিটি করপোরেশনের মেয়র, ডেপুটি মেয়র ও ওয়ার্ড কাউন্সিলর ৩. গেজেটেড কর্মকর্তা ৪.বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক ৫. উপজেলা পরিষদ ও ইউনিয়নের চেয়ারম্যান ৬.পৌরসভার মেয়র ৭. বেসরকারি কলেজের শিক্ষক ৮. বেসরকারি উচ্চ বিদ্যালয়েরপ্রধান শিক্ষক ৯. দৈনিক পত্রিকার সম্পাদক ১০. পৌর কাউন্সিলর ১১.রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংক ও স্বায়ত্তশাসিত সংস্থা বা করপোরেশনের নতুন জাতীয়বেতন স্কেলের সপ্তম বা তদূর্ধ্ব গ্রেডের কর্মকর্তারা।

খরচ
এমআরপির জন্য নতুন ফি নির্ধারিত হয়েছে। সাধারণ পাসপোর্টের জন্য তিন হাজারটাকা এবং জরুরি পাসপোর্টের জন্য ছয় হাজার টাকা ব্যাংকে জমা দিতে হবে। টাকাজমা দিতে হবে আগের মতোই সোনালী ব্যাংকের নির্ধারিত শাখায়।

কাগজপত্র যা লাগবে
সঠিকভাবে পূরণ করা আবেদন ফরমের সঙ্গে প্রার্থীকে আবেদনকারীর একটি রঙিন ছবিআঠা দিয়ে নির্দিষ্ট স্থানে লাগিয়ে দিতে হবে, সঙ্গে জাতীয় পরিচয়পত্রঅথবা জন্ম সনদপত্রের ফটোকপি। অপ্রাপ্তবয়স্ক (১৫ বছরের কম) আবেদনকারীরক্ষেত্রে আবেদনকারীর বাবা ও মায়ের একটি করে রঙিন ছবিও লাগবে।

আবেদনপত্র জমা দেওয়ার আগে
আবেদন পত্র জমা দেওয়ার আগেই তা নির্দিষ্ট আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসেরকর্মকর্তা এটি ভেরিফিকেশন বা যাচাই করবেন। আবেদপত্রটি ভেরিফিকেশন করানোরআগে এর সঙ্গে ব্যাংককে টাকা জমা দেওয়ার রশিদটি আঠা দিয়ে আবেদন পত্রেরসঙ্গে যোগ করে দিতে হবে। এ ছাড়া আবেদনপত্রের সঙ্গে সংযুক্ত ছবিটিও যথাযথকর্মকর্তাকে দিয়ে সত্যায়িত করে নিতে হবে। পাশাপাশি জাতীয় পরিচয় পত্র বাজন্ম নিবন্ধন সনদের ফটোকপিটিও সত্যায়িত হতে হবে। যদি কারও জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকে তাহলে পাসপোর্ট ফরমের তৃতীয় পৃষ্ঠায় নির্দিষ্ট স্থানেবসবাসরত এলাকার জনপ্রতিধি দ্বারা প্রত্যয়ন করিয়ে নিতে হবে। এমআরপির আবেদনফরম সংগ্রহ ও জমা দেওয়া যাচ্ছে দেশের ১০টি আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসে।প্রতিটি আঞ্চলিক অফিসের অধীনে রয়েছে কয়েকটি জেলা। আঞ্চলিক অফিসগুলো হলো-ঢাকা, ময়মনসিংহ, চট্টগ্রাম, কুমিল্লা, সিলেট, রাজশাহী, বরিশাল, রংপুর, যশোর ও গোপালগঞ্জ।
আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিসগুলোর মধ্যে রয়েছে-

ঢাকা
ঢাকা, মানিকগঞ্জ, মুন্সিগঞ্জ, নরসিংদী, গাজীপুর ও নারায়ণগঞ্জ জেলা।

ময়মনসিংহ
ময়মনসিংহ, টাঙ্গাইল, জামালপুর, শেরপুর, নেত্রকোণা ও কিশোরগঞ্জ জেলা।

চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম, রাঙামাটি, খাগড়াছড়ি, বান্দরবান ও কক্সবাজার জেলা।

কুমিল্লা
কুমিল্লা, চাঁদপুর, নোয়াখালী, লক্ষীপুর, ফেনী,  ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা।

সিলেট
সিলেট, সুনামগঞ্জ, মৌলভীবাজার ও হবিগঞ্জ জেলা।

রাজশাহী
রাজশাহী, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর, সিরাজগঞ্জ, পাবনা, জয়পুরহাট ও বগুড়া জেলা।

বরিশাল
বরিশাল, পটুয়াখালী, বরগুনা, ভোলা, পিরোজপুর ও ঝালকাঠি জেলা।

রংপুর
রংপুর, দিনাজপুর, পঞ্চগড়, ঠাকুরগাঁও, নীলফামারী, কুড়িগ্রাম, লালমনিরহাট ও গাইবান্ধা জেলা।

যশোর
যশোর, ঝিনাইদহ, কুষ্টিয়া, মেহেরপুর, চুয়াডাঙ্গা, মাগুরা, নড়াইল, খুলনা, বাগেরহাট ও সাতক্ষীরা জেলা।

জমা দেবার নিয়মকানুন
আবেদন পত্রটির ভেরিফিকেশন করে দায়িত্বরত কর্মকর্তা আবেদনপত্র যাচাই করেসিলসহ স্বাক্ষর করবেন। এরপর আবেদনপত্রটি নির্দিষ্ট স্থানে জমা দিতে হবে।পাসপোর্ট অফিসেই খোলা আছে বেশ কয়েকটি বুথ। এসব বুথেই জমা দিতে হবে।

আবেদনপত্রটি জমা দেবার সময় পাসপোর্ট অফিসের দায়িত্বরত ব্যাক্তি আপনারতথ্যগুলো কম্পিউটারে এন্ট্রি করে রাখবেন। এরপর তিনি আপনাকে একটি টোকেনদেবেন। এরপর সে টোকেনসহ আবেদনপত্রটি নিয়ে ছবি তোলার জন্য আরেকজনকর্মকর্তার কাছে যেতে হবে। জাতীয় পরিচয়পত্রের জন্য যেভাবে ছবি তোলাহয়েছিলো, এখানেও একইভাবে নির্দিষ্ট মাপের ছবি তোলা হবে। এছাড়াও দুই হাতেরআঙ্গুলের ছাপও দিতে হবে ইলেকট্রনিক মেশিনে । এরপর নেয়া হবে ইলেকট্রনিকস্বাক্ষর। তবে, ইলেকট্রনিক স্বাক্ষর আবেদন পত্রের স্বাক্ষরের সঙ্গে যেনোমিল থাকে সেদিকে খেয়াল রাখতে হবে। এই প্রক্রিয়া শেষে কর্তৃপক্ষ পাসপোর্টসংগ্রহের জন্য একটি আলাদা ডকুমেন্ট দেবে এবং আবেদনপত্রটি রেখে দিয়ে আপনাকেপাসপোর্ট সংগ্রহ করার তারিখও জানিয়ে দেবেন।

পাসপোর্ট সংগ্রহ
কর্তৃপক্ষের দেয়া তারিখে পাসপোর্ট সংগ্রহ করা যাবে। তবে, এই সময়ের মধ্যেঅবশ্যই পুলিশ ভেরিফিকেশন শেষ হতে হবে। পাসপোর্ট দেবার আগে ডিবি পুলিশবর্তমান এবং স্থায়ী ঠিকানায় ভেরিফিকেশন করে। আর পুলিশের রিপোর্ট প্রদানেরপরই পাসপোর্ট পাওয়া যায়।

নতুন পাসপোর্ট যেমন
জানা গেছে, নতুন যন্ত্রে পাঠযোগ্য পাসপোর্ট বিভিন্ন দেশের উন্নত প্রযুক্তিনির্ভরপাসপোর্টের আদলে তৈরি। এ পাসপোর্টে উন্নত দেশগুলোর পাসপোটের মতোই বিশেষকাপড়ের কভার ব্যবহার করা হয়েছে। হাতে লেখা পাসপোটের মতোই শুরু থেকে ৫থেকে পঞ্চম পৃষ্ঠা পর্যন্ত ছবিসহ প্রয়োজনীয় এক পাতায় আছে। আছে জাতীয়পরিচয়পত্রের নম্বরও। পুরোনো পাসপোর্টে বিভিন্ন দেশের ভিসা লাগানো থাকলেসেগুলো এই পাসপোর্টে থাকছে না।

এ পাসপোর্টে এক পাতার এসব তথ্যেরপাশাপাশি একপাশে আছে বিশেষ সাংকেতিক নম্বর, যাকে ‘যন্ত্রে পাঠযোগ্য এলাকা’ বলা হয়। এই নম্বরের মধ্যেই থাকছে পাসপোর্টধারীর সব তথ্য, যা কম্পিউটারপড়তে পারে। জানা গেছে, পুরো প্রক্রিয়াটিই চলছে আন্তর্জাতিক মেশিন রিডেবলপাসপোর্টের অনুমোদন সংস্থা আইসিএভি-এর নির্দেশনা অনুসারে।

এমআরপিরতথ্যগুলো যখনই কম্পিউটার এই নম্বরের মধ্যে পড়ে, তখনই মনিটরে সেসব তথ্যদেখা যায়। এই পৃষ্ঠায় রয়েছে জাতীয় পশু বাঘ ও জাতীয় ফুল শাপলার জলছাপ।আরও আছে নানা ধরনের নিরাপত্তা দাগ। পাতার বিভিন্ন স্থানে বাঘের ছবির সঙ্গেবাংলাদেশ সরকারের নাম ও শহীদ মিনারের ছবি। এসব জলছাপ বিশেষ আলো দিয়ে দেখলেলেজার রশ্মির মতো দেখায়। এমআরপির শেষ পাতায় আছে সংসদ ভবনের ছবি ওপরিচিতি।

এই সুখবরটি ভাল লাগলে এবং প্রতিদিন এমন কিছু দরকারী তথ্য তরতাজা সংবাদ পাওয়ার জন্যpage টি লাইক করুন।

               

        

কথায় আছে মাছে-ভাতে বাংগালী। আর এ বাংগালীতখনী তার অস্থিত্ব টিকে রাখতে পারে, যখন তার পেটে ভাত থাকে অথবা তার পায়েরতলার মাটি মজবুত থাকে। আজ প্রায় দেড় বছর হয়ে গেল আমরা কাজ করছি কিন্তুআমাদের স্থায়ী করন বা আমাদেরকে এ পর্যন্ত একটি টাকা সন্মানী দেয়া হয়নী। অথচ A2i কর্তৃপক্ষ ভেবে দেখবেন কি মাননীয় প্রধানমস্ত্রীর ডিজিটাল বাংলাদেশগঠনে কারা অগ্রনী ভুমিকা পালন করে আসছে প্রতিটি ক্ষেত্রে অবশ্যই জবাব আসবেজনগনের দোঢ়গড়ায় সেবা দেয়ার প্রত্যয়ে একমাত্র উদ্যোক্তারাই প্রথম।

               যদি উদ্যোক্তারা প্রথম না হয়ে থাকে তাহলে আমার প্রশ্ন কারা বেশী অগ্রনীভুমিকা পালন করছে? আমাদের অবশ্যই ব্লগের মাধ্যমে জানাবেন।আর যদিউদ্যোক্তারা হয়ে থাকে তা হলে আপনাদের কাচ থেকে আমরা কি পেলাম। A2i কর্তৃপক্ষ আর একটি বিষয় স্বর-জমিনে যদি দেখেন তাহলে যে বিষয়টি চোখে পড়বেসেটি হলো উদ্যোক্তারা সবাই শিক্ষিত বেকার তরুন এবং তরুনী। আর্থিক এভারিজশতকরা দশভাগের স্বচ্ছল আর বাকীরা মোটামুটি চলছে। আমি দেশের কয়েকটি জেলারউদ্যোক্তা ভাই/বোনদের সাথে সরাসরি এবং মোবাইলে কথা বলে এমনই তথ্য পেলাম।তাছাড়া প্রতিনিয়ত লক্ষ্য করার যাচ্ছে যে, দেশের বিভিন্ন ইউআইএসসিতেচেয়ারম্যান, সচিব এবং কিছু কিছু মেম্বার দ্বারা উদ্যোক্তারা লাঞ্চিত ওবহিষ্কৃত হচ্ছেন। এই বিষয়টি দেশের সকল উদ্যোক্তা ভাই/বোনদের হৃদয়ে আঘাতদিচ্ছে। যা আমরা কোনভাবেই প্রতিকার করতে পারছিনা অথবা ব্লগের মাধ্যমেজানানোর পড়ে আজ অবধি আমরা A2i থেকে কোন কমেন্ট বা কোন সুরাহা পাইনী। একজননয় এ পর্যন্ত কয়েকটি মহিলা উদ্যোক্তা সচিব/চেয়ারম্যান কর্তৃক লাঞ্চিত হলোতার কোন প্রতিকার ও আমরা দেখিনী। কারন আমি অনেক উদ্যোক্তার সাথে নিজের টাকাখরচ করে যোগাযোগ করি এবং তা থেকেই আমি বলছি। 

                       এ কারনেই সংশ্লিষ্ঠ বিষয়ে আমি দেশের সকল ইউআইএসসির পক্ষ থেকে একটিপ্রস্তাব করতে চাই: সেটি হল প্লিজ মানণীয় প্রধানমন্ত্রীর সাথে যোগাযোগ করেউদ্যোক্তাদের সার্থে কিছু একটা করুন। কেননা এমনও হতে পারে যে, কখনউদ্যোক্তা শুণ্য হয়ে যাবে প্রতিটি ইউআইএসসি. আর সরকার পরিবর্তন হলেতো আমারমনে হয় এর কোন ভিত্তিই থাকবেনা কেননা গত আওয়ামীলীগ সরকার প্রতিটি ইউনিয়নেকমিউনিটি ক্লিনিক করেছিলেন আর তারপরের সরকার এসে এগুলি বন্ধ করে দেয়। যদি ওএ সরকার আবার ক্ষমতায় এসে তা চালু করেছেন। আমি আশা করি আমার এ প্রস্তাবটিসবাই দেখে শুনে সুচিন্তিত মতামতের কমেন্ট্‌স এর মাধ্যমে মানণীয়প্রধানমন্ত্রী এবং A2i কর্তৃপক্ষ কে জানিয়ে দিবেন যে, আমরা কিছু একটা চাইএবং অচিরেই করে দিন।